বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান চৌধুরী বলেছেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছে। সেই আন্দোলনের ফলে স্বৈারাচার মুক্ত নতুন একটি বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বৈারাচারী আওয়ামী দোসরদের ফলে এখনও আমাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন হয়নি। আমাদের বাংলাদেশে এখনও গণতন্ত্র ও নির্বাচনী পরিবেশ তৈরী হয় নাই। আমরা এখন আমাদের স্বপ্ন থেকে অনেক দূরে রয়েছি। বিএনপি সহ অঙ্গসংগঠনের সকল নেতাকর্মীদের প্রতি আমার অনুরোধ থাকবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও অবাধ একটি নির্বাচন সফলভাবে বাস্তবায়নে সবাইকে আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত আমরা অতীতে যেভাবে রাজপথে আন্দোলন করেছি, আমাদের সেইভাবে সকল আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে। তিনি আরো বলেন, সাবেক ছাত্রনেতা কবিরুল হক কবির দেশে থাকালীন সময়ে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ বিরোধী আন্দোলনের সাহসী সৈনিক হিসেবে রাজপথে আন্দোলন চালিয়ে গেছেন।
তিনি শুক্রবার (৩০ মে) বিকেলে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইডি লাউঞ্জে বিএনপি, অঙ্গসংগঠন ও সিলেট জেলা ও মহানগর সাবেক ছাত্রদলের বন্ধু মহলের উদ্যোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক অন্যতম সদস্য, সাবেক যুক্তরাজ্য যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিলেট জেলা ছাত্রদলের আপোষহীন ছাত্রনেতা, শাহ্জালাল বিশ্ববিদ্যালয় নামকরণ বিরোধী আন্দোলনের সাহসী সৈনিক, ছাতকের কৃতি সন্তান মো: কবিরুল হক কবির দীর্ঘ ১৭ বছর পর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরলে তার সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
মহানগর যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এমদাদুল হক স্বপন ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির সিনিয়র সদস্য মেহেদী হাসান সপুর যৌথ পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন মহানগর যুবদলের সহ সভাপতি আমিন আহমদ, জুবেদ আহমদ জুবের, জাসাস কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মোস্তাকুর রহমান রুমন, ৫নং ওয়ার্ড বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ সফি শাহেদ, মহানগর বিএনপির সহ বন বিষয়ক সম্পাদক আলী আমজদ, সদস্য আনোয়ার হোসেন ময়না, মহানগর কৃষক দলের সাবেক সদস্য সচিব মারুফ আহমেদ টিপু, ১১নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তায়েফ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল আহমেদ, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক রুনু আহমদ, যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ আমীর আলী, মহানগর যুবদলের যুগ্ম সম্পাদক এম এ মতিন, রজব আহমদ, আজিজুল হক আরজু, ইমাম উদ্দিন, জেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জামাল আহমদ খান, জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্যদের মধ্যে হাবিবুর রহমান হাবিব, আব্দুল ওয়াদুদ, শাহানুর ইসলাম সুমেল, নজরুল ইসলাম, সাহেদ আহমেদ, কোতোয়ালী থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাসেল আহমদ, বিমানবন্দর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক সৈকত ফাহাদ চৌধুরী তুষার, যুগ্ন আহবায়ক আব্দুল আহাদ, আমান আহমদ, প্রথম সদস্য তারেক আহমদ, ৫নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আহমদ খাঁন, সহ সভাপতি নুরুল বকস বাচ্চু, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো. আসাদুজ্জামান আসাদ, দেলোয়ার হোসেন, মুর্শেদ বকস্, এরশাদ আহমদ প্রমুখ।