ঢাকারবিবার , ২২ জুন ২০২৫
  1. অপরাধ
  2. আজ দেশজুড়ে
  3. আজকের সর্বশেষ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরো
  6. ইসলামিক
  7. কবিতা
  8. কৃষি সংবাদ
  9. ক্যাম্পাস
  10. খাদ্য ও পুষ্টি
  11. খুলনা
  12. খেলাধুলা
  13. চট্টগ্রাম
  14. ছড়া
  15. জাতীয়
আজকের সর্বশেষ সবখবর

নগরীবাসীর কাছে আতঙ্ক সিটি কর্পোরেশনের কর শাখা

মশাল
জুন ২২, ২০২৫ ১১:৫৫ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

সিসিক’র এসেসমেন্ট শাখা
চার ‘কুতুবেই’ জিম্মি নগরবাসী

ডেক্স :: সিলেট নগরীর মানুষের কাছে আতঙ্ক সিটি করপোরেশনের কর শাখা। বাসা-বাড়ির হোল্ডিং ট্যাক্স, পানিসহ নানা সুযোগ-সুবিধা গ্রহণে সিসিককে কর দিতে হয়। তবে সব করের মধ্যে যে করের বোঝা নিয়ে নগরবাসী চিন্তিত সেটি হচ্ছে বাসা-বাড়ির হোল্ডিং কর। এটি তদারকি করে সিটি করপোরেশনের এসেসমেন্ট শাখা। কয়েক মাস পূর্বে সিসিক কর্তৃক নজিরবিহীন ও অবিশ্বাস্য কর নির্ধারণ নিয়ে সিলেট মহানগরীতে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছিলো।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে গ্রাহকদের কাবু করে ঘুষ আদায় করার জন্য কর শাখার চার কর্মকর্তা নানা কৌশল অবলম্বন করে থাকেন। সেই হিসেবে করের চিঠি পাঠানো হয় মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা কর্মচারিদের দিয়ে। অতিরিক্ত কর নির্ধারণ হওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েন গ্রাহকরা। এ অবস্থায় উপরোক্ত এসেসররা কর শাখার প্রধান কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন। সেই অনুযায়ী গ্রাহকরা কর শাখায় গেলে গুনতে হয় বড় অংকের টাকা।

অন্যথায় কর কমে না। টাকা দিলেই নানা অজুহাত দেখিয়ে সীমিতভাবে কর নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এই শাখার দায়িত্বপ্রাপ্তদের নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। করের হিসেবেও হচ্ছে নয়ছয়। অভিযোগ রয়েছে; এতে দু’হাতে টাকা লুটেন এই শাখার কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। মাঠ পর্যায় থেকে অফিস সবখানেই দিতে হয় ঘুষ। এই শাখার প্রধান মো. আবদুল বাছিত। তিনি দীর্ঘদিন ধরে এসেসমেন্ট শাখায় কাজ করছেন। বর্তমান দায়িত্ব প্রধান এসেসর।

২০২৩ সালে তখন সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ নেতা তিনি। তার আমলেই সিলেট সিটি’র নতুন গৃহকর ধার্য করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। নজিরবিহীন ও অসহনীয় কর ধার্য্যর কারণে হৈচৈ শুরু হয় নগরজুড়ে। আনোয়ারুজ্জামানের বিরুদ্ধে এসেছিল আন্দোলনের ডাকও। তখন নগরে খবর রটেছিল নতুন কর ধার্য হলে কর বাড়বে বহুগুণ। এই খবরে নগর ভবনে পুরাতন নিয়মে কর দিতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন আতঙ্কে থাকা নগরবাসী। ওই সময় নগর ভবনের হর্তাকর্তা ছিলেন মেয়র আনোয়ারুজ্জামানের ‘ডান হাত’ বলে পরিচিত শহীদ চৌধুরী। তিনি মেয়রের পিএস ছিলেন। তার সঙ্গেই দুর্নীতির টিমওয়ার্ক গড়ে তুলেছিলেন আবদুল বাছিত। করে ফাইল নিজেই ছাড় দিতেন শহীদ। টাকা নিতেন বাছিত।

সিটি করপোরেশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মতে; সিলেট নগর ভবনের এক এসেসমেন্ট শাখায়ই তখন কয়েক কোটি টাকার দুর্নীতি হয়। পরবর্তীতে বিষয়টি নজরে আসে আনোয়ারুজ্জামানের। গণ-অভ্যুত্থানের কয়েকদিন আগে শহীদকে নগর ভবন থেকে বিদায় করে দেন। তবে বহাল তবিয়তে রয়েছেন আবদুল বাছিত। সঙ্গে তার দুর্নীতির নেটওয়ার্কও। চারজনের এই চক্রে এসেসমেন্ট শাখায় দুর্নীতি হচ্ছে সরবে। বর্তমানে সিলেট সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম কিছুটা স্তিমিত রয়েছে। জনপ্রতিনিধি না থাকার কারণে কার্যক্রমে গতি আসছে না। কিন্তু এসেসমেন্ট শাখা বসে নেই। যেখানে নতুন ভবন হচ্ছে সেখানেই তারা ঢুঁ মারছে। পুরাতন ২৭টি ওয়ার্ডসহ নতুন ১৫ ওয়ার্ডে তারা নানা কর্মকান্ড করছে। এতে দেখা গেছে; বাসা বাড়িতে যাচ্ছে মাঠ পর্যায়ের টিম।

এসেসমেন্ট করে অফিসের বসের সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা বলা হচ্ছে। টাকা দিলে নামমাত্র কর দিয়েই কাজ হয়। আবার টাকা না দিলে ভোগান্তির অন্ত থাকে না। কয়েকজন গ্রাহক জানিয়েছেন- এসেসমেন্ট শাখায় বন্দি হয়ে গেছেন নগরের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে চারজনের একটি গ্রুপ এসেসমেন্ট শাখায় কাজ করছে। তারাই সিন্ডিকেট করে লুটে নিচ্ছে টাকা।

আবদুল বাছিত প্রথমে সিলেট পৌরসভায় টাইপিস্ট হিসেবে নিয়োগ পেলেও ২০০০ সালের দিকে তিনি সহকারী এসেসর’র পদ বাগিয়ে নেন। তার পদ এসেসর হলেও কয়েক মাস আগে তিনি প্রধান এসেসরের দায়িত্ব পেয়েছেন। যেখানে চাকুরীবিধি লঙ্ঘন করা হয়েছে। নগরীর ৫নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও প্রধান এসেসর আবদুল বাছিতের সম্পদ নিয়ে রয়েছে নানা বিতর্ক। খাসদবির এলাকায় রয়েছে তার বিলাসবহুল বাড়ি। যদিও এটি তার প্রবাসী স্বজনদের অর্থায়নে এ ভবন নির্মাণ করা হয়েছে বলে বিভিন্ন সময় সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেছেন তিনি। তবে সিটি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জানিয়েছেন- মেয়র কামরানের সময় বেপরোয়া ছিলেন সহকারী এসেসর আবদুল বাছিত। এরপর মেয়র আরিফের সময়ও তিনি দু’হাতে টাকা কামিয়েছেন। আর আনোয়ারুজ্জামানের সময় তার সঙ্গী ছিল আলোচিত শহীদ চৌধুরী।

সাম্প্রতিক সময়ে তিনিও দাপট দেখাচ্ছেন সিটিতে। তার আরেক সহযোগী এসেসর কবির উদ্দিন চৌধুরী পানি শাখায় নিয়োগ পেলেও দীর্ঘদিন থেকে এসেসমেন্ট শাখায় কাজ করছেন। আবদুল বাছিতের প্রধান সহযোগী হিসেবে তিনি ওই শাখায় কাজ করছেন। বাছিত ও কবিরের আরও দু’সহযোগী বাবলু ও মাহবুব মাস্টাররোলে বদর উদ্দিন কামরানের সময় নিয়োগ পায়। ২০১২ সালের দিকে হাইকোর্টের নির্দেশে তাদের চাকরি স্থায়ী হয়।

এরপর থেকে তারাই বেপরোয়া দুর্নীতির সহযোগী হয়ে ওঠেন। তাদের প্রভাব এত বেশি যে কেউ সাহস করে অভিযোগ করার সাহস পায় না। নগরের সবুজবাগ এলাকার ভুক্তভোগী আবদুর রহিম জানিয়েছেন- ‘আমার একটি করের সমস্যা নিয়ে বাছিত ও কবিরের কাছে বারবার দ্বারস্থ হলেও তাদের অবৈধ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কোনো প্রতিকার পাইনি। বাগবাড়ী এলাকার আবদুল মতিন জানান- শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত আমার একটি বহুতল ভবনের জন্য বাছিত ও তার এক সহকারী যে তার নিকট আত্মীয় আমার কাছে বিপুল অঙ্কের টাকা দাবি করে। আমি ব্যাংক ঋণে জর্জরিত বলার পরও পুনরায় বাণিজ্যিক দেখিয়ে বিশাল অঙ্কের হোল্ডিং টেক্স আমার ওপর ধার্য্য করে।

শাহজালাল উপশহর এলাকার নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক করদাতা জানান- মুজাক্কির নামে বাছিতের এক ভাগিনা এই ওয়ার্ডের দায়িত্বে আছে। তার কাজ হলো ওই এলাকায় বিল্ডিং খুঁজে বের করা। সেখানে প্রাথমিকভাবে বিশাল করের চিঠি ভবন মালিকদের ধরিয়ে দেয়। এরপর বাছিত ও কবিরের সামনে করদাতাকে নিয়ে যায়। যারা তাদের প্রস্তাবে রাজি হয় তাদেরকে সর্বনিম্ন হারে কর ধার্য্য করে দেয় আর যারা এসব প্রস্তাবে রাজি হয় না তাদেরকে নানাভাবে হয়রানি করে।

এ ব্যাপারে বক্তব্য নিতে প্রধান এসেসর আবদুল বাছিতের সঙ্গে একাধিকবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি। তবে এসেসমেন্ট শাখার কর্মকর্তারা জানিয়েছেন- এখন নতুন এসেসমেন্ট, কর ধার্য, আদায় সব বন্ধ রয়েছে। সিদ্বান্ত নিয়ে নতুন করে কার্যক্রম শুরু করা হবে। এসেসমেন্ট শাখার দুর্নীতির বিষয়ে তারা বলেন- তদন্তপূর্বক অভিযোগ সত্য হলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মানুষের ভোগান্তি হয় এমন কোনো কাজ সিলেট সিটি করপোরেশন থেকে করা হবে না বলে জানান তারা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেয়র দপ্তরের একজন কর্মকর্তা জানান এদের হাত অনেক লম্বা। কর্মচারী সংসদের নেতা হওয়ায় তাদের সাথে কেউ পারেনা। সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামানের এপিএস শহীদ চৌধুরীর সাথে তাদের দহরম মহরম সবাই জানে। আমরা ঐ সময় দ্বায়িত্ব থাকা স্বত্তেয় মেয়র দপ্তরে কাজ করার সুযোগ পাইনি। নিয়মিত ষ্টাফ হওয়া স্বত্বেয় বসে বসে কাটাতে হয়েছে।

কিন্তু বাছিত, বাবলু, কবির, মাহবুব তখন আওয়ামী লীগের অলিখিত কর্মী সেজে সকাল বিকাল শহীদ চৌধুরীর রুমে বসে থাকত। হোল্ডিং মালেকদের গাদা গাদা কর কমানোর আবেদন শহীদ চৌধুরীর হাতে দিত। সাথে খাম। শহীদ চৌধুরী নিজে এসব আবেদনে কর কমিয়ে পরিমাণ লিখে দিতেন। ঐসময় এই সিন্ডিকেটের বাইরে কেউ কর কমাতে পারেনি।

এমন কি কোন করদাতাও মেয়র’র সাথে দেখা করতে পারতেন না। তদন্ত করলে শহীদ চৌধুরীর হাতে লেখা এসব নির্দেশনা দেওয়া আবেদন এসেসমেন্ট শাখায় পাওয়া যাবে। আমরা ঐ সময় কাজ করতে পারিনি। এখনো তারা বহাল তবিয়তে কাজ করছে। শুনেছি মেয়র আনোয়ারুজ্জামানের সময় তাদের টুঙ্গিপাড়া ভ্রমণের ছবি মোবাইলে রাখত আর আনোয়ারুজ্জামানের কাছের লোকদের দেখাত। কর শাখার একজন ফিল্ডকর্মী জানান, প্রায় দেড়যুগ ধরে ওই শাখায় কাজ করছেন। কিন্তু তাদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয়নি। অথচ দুই চারজন কর্তা ব্যক্তি বড় পদ নিয়ে বহাল তবিয়তে রয়েছেন। অর্থবিত্তের মালিক হয়েছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ বিভাগের এক কর্মচারী জানান সম্প্রতি সিলেট সিটি করপোরেশনে রিভিউ বোর্ড গঠিত হয়েছে। দীর্ঘদিন যাবত করদাতাদের উপর ধার্য্যকৃত বিপুল পরিমাণ অসামঞ্জস্যপূর্ন করের উপর করদাতাদের আপত্তি দাখিল ছিল তাই এসব সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে কর আদায় ক্রমে নাগরিকদের করপ্রদানের পথ সুগম করে সিটি কর্পোরেশনের আয় বৃদ্ধির প্রচেষ্টা হিসাবে এসব বোর্ড গঠন করা হলেও সে প্রত্যাশায় পানি ঢেলে দেয়ার কাজে লিপ্ত হয়েছে এসেসমেন্ট ও কর আদায় শাখার সিন্ডিকেটের এ চার কুতুব। তাদের দীর্ঘদিনের দুর্নীতির মারপ্যাচকে লাগিয়ে অবৈধ অর্থ হাতিয়ে নেয়ার প্রচেষ্ঠা অব্যাহত রয়েছে। তাদের অধিনস্থদের মাধ্যমে প্রাথমিকভাবে করদাতাদের হাতে ধরিয়ে দেন বিশাল করের চিঠি।

চিঠি পেয়ে ভোক্তভূগী কর বিভাগে এলে তাদের সাথে লেনদেন চূড়ান্ত হয় কর সেসব কর দাতাদের কর তাদের অধিনস্থদের পুনরায় যোগাযোগী তদন্তের মাধ্যমে তাদের পূর্বের নির্ধারিত কর প্রক্রিয়া ভুল হয়েছে, বাসা বাড়ীর পরিমাপ, কর নির্ধারণ সাল সঠিক থাকলেও তা ভুল হয়েছ বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করে পূণরায় সর্বনিম্ন হারে কর নির্ধারন করে দিয়ে হাতিয়ে নেয় বিপুল অংকের টাকা। এ চক্র দীর্ঘদিন যাবত একই শাখায় চাকরি করছে। বাছিত বাবলু গং এর সহযোগী হিসাবে কাজ করে কবির উদ্দিন চৌধুরী ও মোঃ মাহবুব আলম সহ আরও কয়েকজন। প্রতিদিন তাদের প্রধান কাজই হল শিকার খোজা। বাছিত, বাবলু কবির কর্মচারীদের নেতা। কর্মচারী সংসদের মেয়াদ দীর্ঘদিন আগে উত্তীর্ণ হলেও তারা নির্বাচন না দিয়ে অবৈধভাবে বহাল তবিয়তে দ্বায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে। যখন যে মেয়র আসেন তার সাথে তারা তাল মিলিয়ে চলে। আরিফুল হক চৌধুরী মেয়র থাকার সময় তারা নিজেদেরকে বিএনপি সাজিয়ে তার কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করে।

শহীদ চৌধুরীর মাধ্যমে বাছিত, বাবলু, কবির ও মাহবুবরা অবৈধ নিয়োগ, হোল্ডিং টেক্স সহ বিভিন্ন খাতে বিপুল অংকের টাকা হাতিয়ে নেন। শহীদ চৌধুরীর সাথে তাদের এ লিঁয়াজোর মাধ্যম হিসাবে কাজ করে সুজন নামক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নিয়োগকৃত এক মাষ্টাররোল কর্মচারী। ছাত্রলীগ নেতা সুজনকে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী কর শাখায় সহকারী কর কর্মকর্তা হিসাবে নিয়োগ দেন। অনেকেই পালিয়ে গেলেও সুজন এখনো বহাল তবিয়তে কাজ করছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, এসেসমেন্ট শাখা যেন বাছিতের পারিবারিক সম্পত্তি। এখানে তার শ্যালক, ভাতিজা, ভাগনা কর্মরত রয়েছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এসেসমেন্ট শাখার সহকারি এসেসর জানান, বাছিতের আত্মীয়দের দাপটে কেউ কিছু বলতে পারেনা। তারা কর শাখাকে কুক্ষিগত করে রেখেছেন।

সূত্র: শ্যা/ম/ল সি/লে/ট

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।